ঢাকা ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

মৌলভীবাজারে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ৭৩ জন নির্বাচিত

বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে মৌলভীবাজার জেলার ৭৩ জন প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছে। নির্বাচিতদের মধ্যে পুরুষ ৬৩ জন এবং নারী ১০ জন।

বুধবার (১৫ মার্চ) বিকেলে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইন্স মাঠে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত ৭৩ জনের নাম ঘোষণা করেন নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি এবং মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া।

নির্বাচিত ৭৩ জনের মধ্যে পুলিশ পোষ্য কোটায় ২, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ২, আনসার ভিডিপি কোটায় ৩, উপজাতি কোটায় ৩, নারী ১০ জন এবং সাধারণ কোটায় ৫৩ জন।

তিন ধাপে শারীরিক সক্ষমতা যাচাই-বাছাই শেষে ৫৫৫ জন প্রার্থী গত (৬ মার্চ) লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১৩২ জন প্রার্থী বুধবার (১৫ মার্চ) মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

জানা যায়, মৌলভীবাজার জেলা থেকে অনলাইনে মোট ২৫৫৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। গত (২৬ ফেব্রুয়ারি) নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপে ১৯২৭ জন প্রার্থী শারীরিক মাপ ও কাগজপত্র যাচাইয়ের দিন উপস্থিত হন। সেখান থেকে প্রাথমিক বাছাইয়ের দ্বিতীয় ধাপে Physical Endurance Test (PET)- এর ২০০ মিটার দৌড়, পুশ-আপ, লং জাম্প, হাই জাম্প পরীক্ষার জন্য ১১২৯ জনকে বাছাই করা হয়।

দ্বিতীয় দিনে গত (২৭ ফেব্রুয়ারি) Physical Endurance Test (PET) তে ১১২৯ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে ৯০৪ জনকে বাছাই করা হয়।
তৃতীয় দিন গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৬০০ মিটার দৌড়, ড্র‍্যাগিং এবং রোপ ক্লাইমিং পরীক্ষা গ্রহণ শেষে লিখিত পরীক্ষার জন্য ৫৫৫ জন প্রার্থীকে নির্বাচিত করা হয়।

লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ১৩২ জন উত্তীর্ণ হয়। মৌখিক পরীক্ষা শেষে বাংলাদেশ পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে ৭৩ জনকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়।

মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া ফলাফল ঘোষণা করতে গিয়ে বলেন, “এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিন্দুমাত্র অনিয়ম হয়নি। কোনো ধরনের তদবির বাণিজ্য ছাড়াই শতভাগ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষ ভাবে, শুধুমাত্র মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে। নিয়োগে ১২০ টাকার বাইরে কারো একটি টাকাও কাউকে দিতে হয়নি।

আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) হাসান মোহাম্মদ নাসের রিকাবদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সিলেট) আবু সুফিয়ান,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মোহসিন, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (বাহুবল সার্কেল) আবুল খয়ের এবং জেলার বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যবৃন্দ।

মৌলভীবাজারে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ৭৩ জন নির্বাচিত

আপডেট সময় ০৬:০০:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩

বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে মৌলভীবাজার জেলার ৭৩ জন প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছে। নির্বাচিতদের মধ্যে পুরুষ ৬৩ জন এবং নারী ১০ জন।

বুধবার (১৫ মার্চ) বিকেলে মৌলভীবাজার পুলিশ লাইন্স মাঠে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত ৭৩ জনের নাম ঘোষণা করেন নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি এবং মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া।

নির্বাচিত ৭৩ জনের মধ্যে পুলিশ পোষ্য কোটায় ২, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ২, আনসার ভিডিপি কোটায় ৩, উপজাতি কোটায় ৩, নারী ১০ জন এবং সাধারণ কোটায় ৫৩ জন।

তিন ধাপে শারীরিক সক্ষমতা যাচাই-বাছাই শেষে ৫৫৫ জন প্রার্থী গত (৬ মার্চ) লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১৩২ জন প্রার্থী বুধবার (১৫ মার্চ) মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।

জানা যায়, মৌলভীবাজার জেলা থেকে অনলাইনে মোট ২৫৫৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। গত (২৬ ফেব্রুয়ারি) নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপে ১৯২৭ জন প্রার্থী শারীরিক মাপ ও কাগজপত্র যাচাইয়ের দিন উপস্থিত হন। সেখান থেকে প্রাথমিক বাছাইয়ের দ্বিতীয় ধাপে Physical Endurance Test (PET)- এর ২০০ মিটার দৌড়, পুশ-আপ, লং জাম্প, হাই জাম্প পরীক্ষার জন্য ১১২৯ জনকে বাছাই করা হয়।

দ্বিতীয় দিনে গত (২৭ ফেব্রুয়ারি) Physical Endurance Test (PET) তে ১১২৯ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে ৯০৪ জনকে বাছাই করা হয়।
তৃতীয় দিন গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৬০০ মিটার দৌড়, ড্র‍্যাগিং এবং রোপ ক্লাইমিং পরীক্ষা গ্রহণ শেষে লিখিত পরীক্ষার জন্য ৫৫৫ জন প্রার্থীকে নির্বাচিত করা হয়।

লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ১৩২ জন উত্তীর্ণ হয়। মৌখিক পরীক্ষা শেষে বাংলাদেশ পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে ৭৩ জনকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়।

মৌলভীবাজার জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া ফলাফল ঘোষণা করতে গিয়ে বলেন, “এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিন্দুমাত্র অনিয়ম হয়নি। কোনো ধরনের তদবির বাণিজ্য ছাড়াই শতভাগ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষ ভাবে, শুধুমাত্র মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে। নিয়োগে ১২০ টাকার বাইরে কারো একটি টাকাও কাউকে দিতে হয়নি।

আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) হাসান মোহাম্মদ নাসের রিকাবদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সিলেট) আবু সুফিয়ান,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মোহসিন, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (বাহুবল সার্কেল) আবুল খয়ের এবং জেলার বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যবৃন্দ।