ঢাকা ০৪:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩

শ্রীমঙ্গলে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) পালিত হবে ২৮ সেপ্টেম্বর

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে পবিত্র জশনে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) পালন করা হবে আগামী বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টম্বর)।

ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ নবী ও রাসুল হযরত মুহাম্মদ (দ.)-এর জন্ম ও ওফাতের পুণ্য স্মৃতিময় দিন রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ।

দিনটি পালন উপলক্ষে আজ শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধায় সিরাজনগর ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মুফতি শেখ শিব্বির আহমদ মুক্তবার্তা২৪.কমকে  জানান,  প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও সিরাজনগর দরবার শরীফ থেকে শ্রীমঙ্গল শহরে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ রেব হবে।

সিরাজনগর দরবার শরীফের আয়োজনে শ্রীমঙ্গল জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পীরে তরিকত আল্লামা সাহেব ক্বিবলা সিরাজনগরী ও চেয়ারম্যান আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে দিনটি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) নামে পরিচিত। ১২ রবিউল আউয়ালকে অশেষ পুণ্যময় ও আশীর্বাদধন্য দিন হিসেবে বিবেচনা করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। আরব জাহান যখন পৌত্তলিকতার অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল, তখন হযরত মুহাম্মদ (দ.)-কে বিশ্বজগতের জন্য রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছিলেন মহান আল্লাহ।

শ্রীমঙ্গলে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) পালিত হবে ২৮ সেপ্টেম্বর

আপডেট সময় ০৪:৫৪:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে পবিত্র জশনে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) পালন করা হবে আগামী বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টম্বর)।

ইসলাম ধর্মের সর্বশেষ নবী ও রাসুল হযরত মুহাম্মদ (দ.)-এর জন্ম ও ওফাতের পুণ্য স্মৃতিময় দিন রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ।

দিনটি পালন উপলক্ষে আজ শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধায় সিরাজনগর ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মুফতি শেখ শিব্বির আহমদ মুক্তবার্তা২৪.কমকে  জানান,  প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও সিরাজনগর দরবার শরীফ থেকে শ্রীমঙ্গল শহরে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ রেব হবে।

সিরাজনগর দরবার শরীফের আয়োজনে শ্রীমঙ্গল জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পীরে তরিকত আল্লামা সাহেব ক্বিবলা সিরাজনগরী ও চেয়ারম্যান আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে দিনটি পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) নামে পরিচিত। ১২ রবিউল আউয়ালকে অশেষ পুণ্যময় ও আশীর্বাদধন্য দিন হিসেবে বিবেচনা করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। আরব জাহান যখন পৌত্তলিকতার অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল, তখন হযরত মুহাম্মদ (দ.)-কে বিশ্বজগতের জন্য রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছিলেন মহান আল্লাহ।