মৌলভীবাজার ০২:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা ও তারেক

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:১১:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • ১৮৬ বার পড়া হয়েছে

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব সবাইকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

এ মামলায় ১০ বছরের সাজা হয় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার। একই সাজা হয় দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানেরও। রায়ে সব আসামির খালাসের প্রত্যাশা ছিল আইনজীবীদের। তারা জানান, জিয়া পরিবারকে হেনস্তা করতেই বিচারের নামে প্রহসন করেছে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার।

আর রাষ্ট্রপক্ষ শুনানিতে বলেন, ধারণার ভিত্তিতে কাউকে সাজা দেওয়া ঠিক হয়নি। আর দুদকের অবস্থান ছিল, মামলার নথিপত্র, সাক্ষ্যপ্রমাণে কোথাও বেগম জিয়াসহ আসামিদের দুর্নীতি অনিয়ম কিংবা বিশ্বাসভঙ্গের প্রমাণ মেলেনি।

মঙ্গলবার খালাস চেয়ে শুনানি করেন এ মামলার আরেক আসামি কাজী সালিমুল হকের আইনজীবী। এরমধ্য দিয়ে শেষ হয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আপিল শুনানি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় জেলে যেতে হয় বেগম জিয়াকে। পরে নজিরবিহীনভাবে হাইকোর্টে এসে বিএনপি নেত্রীর সাজা বাড়ানো হয়। এ মামলায় দুই বছর এক মাস ১৩ দিন জেল খাটেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

মুক্তবার্তা২৪.কম ২০২৫/০১/১৫ সউহে

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা ও তারেক

আপডেট সময় ১২:১১:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব সবাইকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

এ মামলায় ১০ বছরের সাজা হয় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার। একই সাজা হয় দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানেরও। রায়ে সব আসামির খালাসের প্রত্যাশা ছিল আইনজীবীদের। তারা জানান, জিয়া পরিবারকে হেনস্তা করতেই বিচারের নামে প্রহসন করেছে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার।

আর রাষ্ট্রপক্ষ শুনানিতে বলেন, ধারণার ভিত্তিতে কাউকে সাজা দেওয়া ঠিক হয়নি। আর দুদকের অবস্থান ছিল, মামলার নথিপত্র, সাক্ষ্যপ্রমাণে কোথাও বেগম জিয়াসহ আসামিদের দুর্নীতি অনিয়ম কিংবা বিশ্বাসভঙ্গের প্রমাণ মেলেনি।

মঙ্গলবার খালাস চেয়ে শুনানি করেন এ মামলার আরেক আসামি কাজী সালিমুল হকের আইনজীবী। এরমধ্য দিয়ে শেষ হয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আপিল শুনানি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় জেলে যেতে হয় বেগম জিয়াকে। পরে নজিরবিহীনভাবে হাইকোর্টে এসে বিএনপি নেত্রীর সাজা বাড়ানো হয়। এ মামলায় দুই বছর এক মাস ১৩ দিন জেল খাটেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

মুক্তবার্তা২৪.কম ২০২৫/০১/১৫ সউহে