মৌলভীবাজার ০৮:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় শ্রীমঙ্গলে ৩০ হাজার কম্বল বিতরণ

  • এম এ রকিব
  • আপডেট সময় ০২:৪৬:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 26

শীতবস্ত্র (কম্বল) পেয়ে খুশিতে মহসিন মিয়াকে জড়িয়ে ধরছেন এক নারী

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় শীতার্তদের মাঝে ৩০ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করে সাধারণ মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন শ্রীমঙ্গল পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা বিএনপি নেতা মো. মহসিন মিয়া মধু। এর আগে নিত্য পণ্যের বিনা লাভের বাজার, খামার মূল্যে মোরগ ও ডিম বিক্রি, বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা, ন্যায্যমূল্যের গরুর গোসত বিক্রির দোকান চালুসহ বিগত সরকার পতনের পর সংখ্যালঘুসহ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান, স্থানীয় বিভিন্ন কার্যক্রমে নিজেকে নিয়োজিত করায় সাধারন মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছেন। তিনি যেখানেই যাচ্ছেন মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ছে একনজর দেখতে। প্রত্যান্ত এলাকার অনেকেই কম্বল পেয়ে খুঁশিতে জড়িয়ে ধরছেন তাকে।

জানায়ায়, মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল পৌর শহরের বাসিন্দা মহসিন মিয়া মধু বাবার মৃত্যুর পর পরিবারের বড় সন্তান হিসেবে পারিবারিক ব্যবসার হাল ধরেন। পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে আর্তমানবতার সেবায় নানা সামাজিক কার্যক্রম শুরু করেন। পরবর্তিতে সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী মরহুম এম সাইফুর রহমানের হাত ধরে বিএনপি’র রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন। তার আগে শ্রীমঙ্গল পৌরসভার কমিশনার ও পরে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। কঠোর পরিশ্রমী, বিচক্ষণ ও দূরদর্শি নেতৃত্বে নানা উন্নয়নের পাশাপাশি তাঁর হাত ধরেই শ্রীমঙ্গল পৌরসভা প্রথম শ্রেণীতে উন্নীত হয়। মেয়র থাকাকালীন শ্রীমঙ্গলে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও চাঁদাবাজের দৌড়াত্ব্য ছিল না বললেই চলে। তিনি শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রন করেছেন আইন শৃংখলা। তুমুল জনপ্রিয়তায় তিনি শ্রীমঙ্গল পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন আরো ৩ দফায়। এর পাশাপাশি তিনি শ্রীমঙ্গল উপজেলা বিএনপি’র সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালে তিনি বিএনপি’র মনোনীত প্রার্থী হয়ে শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার-৪) আসনে সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন।

রাজনীতির পাশাপাশি তিনি নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। দেশের শিল্পপতির তালিকায় রয়েছে তাঁর নাম। জেলার সর্বোচ্চ আয়কর প্রদানকারী হিসেবে তিনি দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভুমিকা রাখছেন। শ্রীমঙ্গলে তিনি চা বাগান, ব্রিক ফিল্ড, ফ্লাওয়ার মিল এবং হেলদি চয়েজ এন্ড বেভারেজ নামে একটি ভারি শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। একমাত্র ছেলে মুরাদ হোসেন সুমনকে সাথে নিয়ে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার পাশাপাশি জনকল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। সম্প্রতি তিনি রাষ্ট্রয়ত্ব ন্যাশনাল টি কোম্পানীর ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর নিযুক্ত হয়েছেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সারা দেশের ন্যায় শ্রীমঙ্গলের মানুষ যখন বিজয় উল্লাসে মেতে উঠে, তখন নিরাপত্তার অভাবে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশ শূন্য হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় সুযোগ সন্ধানী দুষ্কৃতিকারীরা যাতে লুটপাট ও অপকর্মে লিপ্ত হতে না পারে এজন্য তিনি দলীয় নেতাকর্মী, ছাত্র-জনতা ও সাধারন মানুষকে সাথে নিয়ে সরকারী সম্পত্তি, জানমাল রক্ষা ও আইন শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন। সেই সময়ে রাত জেগে শহরে প্রহরা দেয়ার পাশাপাশি উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে মানুষের কাছে ছুঠে যান। আশ^াস দেন সংখ্যালঘু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপদে রাখার।

কম্বল বিরতন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন মহসিন মিয়া মধু

এবছর শীতের শুরুতেই তিনি দু:স্থ শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ শুরু করেন। প্রাথমিক পর্যায়ে পৌরসভার কোন দরিদ্র মানুষ যাতে শীতে কষ্ট না করে সেই লক্ষে কম্বল বিতরন করেন। এরিমধ্যে উপজেলার সকল ইউনিয়নে প্রায় ৩০ হাজার কম্বল বিতরন করে সাধারণ মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন। এছাড়া বাজারে অসৎ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে অস্থায়ীভাবে বিনা লাভের দোকান চালু করে দেশজুড়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত স্বল্প আয়ের মানুষ লাইন ধরে তাঁর বিনা লাভের দোকান থেকে কম দামে পণ্য ক্রয় করতে পারছেন। এছাড়া তাঁর ছোট ভাইয়ের মালিকানাধিন লেমন ফ্রেস মিট প্রতিষ্ঠান থেকে ব্রয়লার মুরগি ও ডিম খামার দরে বিক্রির নির্দেশনা দেন। এরপর বাজার থেকে কম দামে এসব পণ্য কেনার সুযোগ পায় ক্রেতারা। এই বিনা লাভের বাজারের বিষয়ে তিনি ঘোষনা দেন, বাজারে অসৎ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে না ফেলা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চালু রাখার। তাঁর এই উদ্যোগ দেশের প্রথম সারির প্রায় সকল মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচার করে।

এনিয়ে মহসিন মিয়া’র মুখোমুখি হলে সদালাপী মহসিন বলেন, ‘শ্রীমঙ্গল শীত প্রবন অঞ্চল হওয়ায় এবছর শুরুতেই শীতের তীব্রতা বেড়ে যায়। ফলে খেটে খাওয়া দু:স্থ মানুষদের দুর্ভোগ দুর্দশা লাঘবে সিদ্ধান্ত নেই শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণের।’

তিনি বলেন, ‘দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুত্বর অসুস্থ। তাঁর সুস্থতা কামনা করে আমি নিজের উদ্যোগে এই শীতবস্ত্র কার্যক্রম উৎসর্গ করি। এ কর্যক্রম শুরু করি পৌর এলাকা থেকে। এখন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অব্যাহত রয়েছে। ইতিমধ্যে ৩০ হাজারের বেশি কম্বল বিতরণ করেছি।’

তিনি আরো বলেন, ‘যেহেতু জনমানুষের কল্যাণে কাজ করতে পছন্দ করতাম ছোটবেলা থেকে তাই রাজনীতিতে জড়িয়ে যাই। বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত থাকার অপরাধে গত ১৬ বছরে আমার বিরুদ্ধে হয়রানীমূলক ৩০টি মামলা দায়ের হয়েছে বলে যোগ করেন তিনি।

x

বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় শ্রীমঙ্গলে ৩০ হাজার কম্বল বিতরণ

আপডেট সময় ০২:৪৬:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম জিয়ার সুস্থতা কামনায় শীতার্তদের মাঝে ৩০ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করে সাধারণ মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন শ্রীমঙ্গল পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা বিএনপি নেতা মো. মহসিন মিয়া মধু। এর আগে নিত্য পণ্যের বিনা লাভের বাজার, খামার মূল্যে মোরগ ও ডিম বিক্রি, বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ সহায়তা, ন্যায্যমূল্যের গরুর গোসত বিক্রির দোকান চালুসহ বিগত সরকার পতনের পর সংখ্যালঘুসহ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান, স্থানীয় বিভিন্ন কার্যক্রমে নিজেকে নিয়োজিত করায় সাধারন মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছেন। তিনি যেখানেই যাচ্ছেন মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ছে একনজর দেখতে। প্রত্যান্ত এলাকার অনেকেই কম্বল পেয়ে খুঁশিতে জড়িয়ে ধরছেন তাকে।

জানায়ায়, মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল পৌর শহরের বাসিন্দা মহসিন মিয়া মধু বাবার মৃত্যুর পর পরিবারের বড় সন্তান হিসেবে পারিবারিক ব্যবসার হাল ধরেন। পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে আর্তমানবতার সেবায় নানা সামাজিক কার্যক্রম শুরু করেন। পরবর্তিতে সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী মরহুম এম সাইফুর রহমানের হাত ধরে বিএনপি’র রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন। তার আগে শ্রীমঙ্গল পৌরসভার কমিশনার ও পরে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। কঠোর পরিশ্রমী, বিচক্ষণ ও দূরদর্শি নেতৃত্বে নানা উন্নয়নের পাশাপাশি তাঁর হাত ধরেই শ্রীমঙ্গল পৌরসভা প্রথম শ্রেণীতে উন্নীত হয়। মেয়র থাকাকালীন শ্রীমঙ্গলে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও চাঁদাবাজের দৌড়াত্ব্য ছিল না বললেই চলে। তিনি শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রন করেছেন আইন শৃংখলা। তুমুল জনপ্রিয়তায় তিনি শ্রীমঙ্গল পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন আরো ৩ দফায়। এর পাশাপাশি তিনি শ্রীমঙ্গল উপজেলা বিএনপি’র সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালে তিনি বিএনপি’র মনোনীত প্রার্থী হয়ে শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার-৪) আসনে সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন।

রাজনীতির পাশাপাশি তিনি নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। দেশের শিল্পপতির তালিকায় রয়েছে তাঁর নাম। জেলার সর্বোচ্চ আয়কর প্রদানকারী হিসেবে তিনি দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভুমিকা রাখছেন। শ্রীমঙ্গলে তিনি চা বাগান, ব্রিক ফিল্ড, ফ্লাওয়ার মিল এবং হেলদি চয়েজ এন্ড বেভারেজ নামে একটি ভারি শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। একমাত্র ছেলে মুরাদ হোসেন সুমনকে সাথে নিয়ে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার পাশাপাশি জনকল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। সম্প্রতি তিনি রাষ্ট্রয়ত্ব ন্যাশনাল টি কোম্পানীর ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর নিযুক্ত হয়েছেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সারা দেশের ন্যায় শ্রীমঙ্গলের মানুষ যখন বিজয় উল্লাসে মেতে উঠে, তখন নিরাপত্তার অভাবে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশ শূন্য হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় সুযোগ সন্ধানী দুষ্কৃতিকারীরা যাতে লুটপাট ও অপকর্মে লিপ্ত হতে না পারে এজন্য তিনি দলীয় নেতাকর্মী, ছাত্র-জনতা ও সাধারন মানুষকে সাথে নিয়ে সরকারী সম্পত্তি, জানমাল রক্ষা ও আইন শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন। সেই সময়ে রাত জেগে শহরে প্রহরা দেয়ার পাশাপাশি উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে মানুষের কাছে ছুঠে যান। আশ^াস দেন সংখ্যালঘু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপদে রাখার।

কম্বল বিরতন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন মহসিন মিয়া মধু

এবছর শীতের শুরুতেই তিনি দু:স্থ শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ শুরু করেন। প্রাথমিক পর্যায়ে পৌরসভার কোন দরিদ্র মানুষ যাতে শীতে কষ্ট না করে সেই লক্ষে কম্বল বিতরন করেন। এরিমধ্যে উপজেলার সকল ইউনিয়নে প্রায় ৩০ হাজার কম্বল বিতরন করে সাধারণ মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন। এছাড়া বাজারে অসৎ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে অস্থায়ীভাবে বিনা লাভের দোকান চালু করে দেশজুড়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত স্বল্প আয়ের মানুষ লাইন ধরে তাঁর বিনা লাভের দোকান থেকে কম দামে পণ্য ক্রয় করতে পারছেন। এছাড়া তাঁর ছোট ভাইয়ের মালিকানাধিন লেমন ফ্রেস মিট প্রতিষ্ঠান থেকে ব্রয়লার মুরগি ও ডিম খামার দরে বিক্রির নির্দেশনা দেন। এরপর বাজার থেকে কম দামে এসব পণ্য কেনার সুযোগ পায় ক্রেতারা। এই বিনা লাভের বাজারের বিষয়ে তিনি ঘোষনা দেন, বাজারে অসৎ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে না ফেলা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চালু রাখার। তাঁর এই উদ্যোগ দেশের প্রথম সারির প্রায় সকল মিডিয়ায় ফলাও করে প্রচার করে।

এনিয়ে মহসিন মিয়া’র মুখোমুখি হলে সদালাপী মহসিন বলেন, ‘শ্রীমঙ্গল শীত প্রবন অঞ্চল হওয়ায় এবছর শুরুতেই শীতের তীব্রতা বেড়ে যায়। ফলে খেটে খাওয়া দু:স্থ মানুষদের দুর্ভোগ দুর্দশা লাঘবে সিদ্ধান্ত নেই শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণের।’

তিনি বলেন, ‘দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুত্বর অসুস্থ। তাঁর সুস্থতা কামনা করে আমি নিজের উদ্যোগে এই শীতবস্ত্র কার্যক্রম উৎসর্গ করি। এ কর্যক্রম শুরু করি পৌর এলাকা থেকে। এখন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অব্যাহত রয়েছে। ইতিমধ্যে ৩০ হাজারের বেশি কম্বল বিতরণ করেছি।’

তিনি আরো বলেন, ‘যেহেতু জনমানুষের কল্যাণে কাজ করতে পছন্দ করতাম ছোটবেলা থেকে তাই রাজনীতিতে জড়িয়ে যাই। বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত থাকার অপরাধে গত ১৬ বছরে আমার বিরুদ্ধে হয়রানীমূলক ৩০টি মামলা দায়ের হয়েছে বলে যোগ করেন তিনি।