ঢাকা ০৭:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
ব্রেকিং নিউজ
Logo কার্ডিফে বিপুল জনসাধারণের অংশগ্রহণে কনস্যুলার সার্ভিস Logo ট্রেন দুর্ঘটনায় ঢাকায় নিহত মৌলভীবাজারের শিক্ষার্থী তানজিম জয়; কিভাবে মারা গেলেন তিনি Logo বাংলাদেশ সরকারের ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে ইউকে ওয়েলস আওয়ামী লীগের সভা অনুষ্ঠিত Logo মৌলভীবাজারে জাল টাকাসহ আটক-২ Logo ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে ওয়েলস আওয়ামী যুবলীগের সভা অনুষ্ঠিত Logo মৌলভীবাজার জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার হলেন ওসি বিনয় ভূষণ রায় Logo শ্রীমঙ্গলে যক্ষ্মা রোগ নিয়ন্ত্রণে ইমামদের নিয়ে নাটাবের আলোচনা সভা Logo ছাগল মোটাতাজা করার কৌশল: চিকিৎসা ও যত্নের সম্পূর্ণ গাইড Logo গাভি পালন ও দুধ উৎপাদন: লাভজনক কৌশল ও যত্নের টিপস Logo গরু পালন করে লাভবান হওয়ার কৌশল
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

  • আলা উদ্দিন
  • আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
  • 562

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

কার্ডিফে বিপুল জনসাধারণের অংশগ্রহণে কনস্যুলার সার্ভিস

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।